পোস্টগুলি

ছবি
ডায়াবেটিসের ঔষধে ক্যানসারের উপাদানঃ . ডায়াবেটিসের ঔষধে ক্যানসারের উপাদানঃ ডায়াবেটিসের ওষুধ মেটফরমিনে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক এন-নাইট্রোসোডিমিথাইলামিনের (এনডিএমএ) বিপজ্জনক মাত্রার উপস্থিতির আশঙ্কায় ওষুধটি নিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ। ডায়াবেটিসের এ ওষুধে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক উপাদান থাকতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা। মেটফরমিনে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মাত্রায় এনডিএমএ উপস্থিতি পাওয়ার পর সিঙ্গাপুরের বাজার থেকে এরইমধ্যে ওষুধটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। গ্লুকোফেইজ নামের মেটফরমিন গ্রুপের একই ক্যাটাগরির ওষুধটি যুক্তরাজ্যের মেডিসিনস এন্ড হেলথকেয়ার প্রোডাক্টস রেগুলেটরি এজেন্সি (এমএইচআরএ) ব্রিটেনের বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা ভাবছে। যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ), হেলথ কানাডা এবং ইউরোপীয় মেডিসিনস এজেন্সি ডায়াবেটিসের এই ওষুধটিতে এনডিএমএর উপস্থিতি এবং ঝুঁকি নিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছে। তবে ওষুধটি এখনই বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হবে কিনা সে ব্যাপারে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি। এফডিএর মুখপাত্র জেরেমি কান ব
ছবি
অতিপরিচিত একটি ফল গোলাপজাম , আজকে আমরা জানবো গ্রামবাংলার অতিপরিচিত একটি ফল সম্পর্কে যার নাম #গোলাপজাম ♥ আমার প্রিয় একটা ফল কিন্তু এই ফল খুব একটা চোখে পড়ে না। এক সময় এই ফলটি ছিল খুব পরিচিত। কিন্তু কালের বিবর্তনে এই ফলটি এখন আর তেমন দেখা যায় না। গোলাপজাম দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি ফুলও খুবই দৃষ্টিনন্দন। ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ থাকে। পাকতে শুরু করলে ধবধবে সাদা অথবা সাদাটে হলুদ হয় বা শুধুই হলুদ হয়। কাঁচা ফল খেতে টক হলেও পাকা ফল খুবই মিষ্টি। এই ফল পাকলে গোলাপের মত কিছুটা গন্ধ বের হয় বলেই সম্ভবত এ নাম। বৃহত্তর সিলেট এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে বাড়ির আশেপাশে এই ফলটি হয়। নাম থেকেই বোঝা যায় এটি মূলত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার গাছ। গাছ দীর্ঘদিন বাঁচে প্রায় ৪০/৫০ বছর এবং ফল দান করে। গাছ মাঝারী আকৃতির। গাছ লাগানোর ২/৩ বছর পর থেকেই ফল সংগ্রহ করা যায়। গোলাপজাম গাছে মাঘ-ফাল্গুন মাসে ফুল আসে এবং বৈশাখ থেকে শ্রাবণ মাসের মধ্যে ফল পাকে। গোলাপজামের ফুলও খুবই দৃষ্টিনন্দন। একটি গোলাপজামে প্রায় ৪০ কিলো ক্যালরি খাদ্যশক্তি থাকে। পেটের পীড়া, ডায়রিয়া, বমিভাব দূর করতে এটি কার্যকর। এ ছাড়া গাছের ছাল ও পাতা ডায়াবেট

আনারসের পুষ্টিগুণ ও কিছু মজার তথ্যঃ

ছবি
আনারসের পুষ্টিগুণ ও কিছু মজার তথ্যঃ আনারস একটি গ্রীষ্মকালীন ফল। এটি সবার পরিচিত রসালো, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল। আমাদের দেশে মার্চ-আগস্ট মাস পর্যন্ত প্রচুর পরিমাণে আনারস পাওয়া যায়। এটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আসুন এই আনারস সম্পর্কে কিছু মজার মজার তথ্য জানিঃ ◊ প্রতিটি আনারস উদ্ভিদ থেকে বছরে মাত্র একটি ফল পাওয়া যায়। ◊ কাঁচা আনারস শুধু খারাপ স্বাদযুক্ত নয়, এটি বিষাক্তও বটে। কাঁচা আনারস খেলে মারাত্মকভাবে গলা চুলকাবে। ◊ আনারস খুব ধীরে ধীবে বড় হতে থাকে। এটি পূর্ণ আকার হতে দুই বছর পর্যন্ত সময় নিতে পারে। ◊ এ পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় আনারসটির আকার ছিল ৮.২৮ কেজি। ◊ আপনি আনারসকে দ্রুত পাকাতে পারবেন। এজন্য আনারসকে উল্টা করে রেখে দিবেন। অর্থাৎ যে পাশে পাতা হয় তা নিচের দিকে রাখতে হবে। ◊ আনারসে ব্রোমেলিন নামক এনজাইম থাকে যা প্রোটিনকে ভাঙ্গতে পারে। তাই মাংস নরম করতে আনারস অথবা আনারসের জুস ব্যবহার করতে পারেন। ব্রোমেলিন এনজাইম থাকায় তাজা আনারসকে জেলীতে রাখা যায় না। কারণ এটি জেলাটিন ভেঙ্গে ফেলে। তবে আনারস কেটে স্লাইস করে তা পানিতে অথবা আনারসের জুসে সিদ্ধ করলে এ সমস্যা হয় না। তাছা

দাঁত ব্যথার কারন ও প্রতিকার

ছবি
ফার্মেসী প্রেসক্রিপশনঃ (আজকের বিষয়: দাঁত ব্যথা) দাঁতের ব্যথার কারণগুলো কী? আমাদের বিভিন্ন কারণে দাঁতের ব্যথা হতে পারে। যেমনঃ বিভিন্ন দাঁতের রোগ, দন্ত ক্ষয়, দাঁতে ফোঁড়া হওয়া, মাড়ির রোগ, ভাঙ্গা দাঁত, চোয়ালের অস্বাভাবিকতা, অপারেশন পরবর্তী দাঁতের ব্যথা, দাঁতের স্তরের ক্ষত ইত্যাদি। দাঁতের ব্যথা যে বিষয়গুলোর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে? নেশা জাতীয় দ্রব্য গ্রহনঃ নেশা জাতীয় বিভিন্ন দ্রব্য গ্রহন করলেও এই সমস্যা দেখা দেয়। যেমনঃ পান, তামাক, জর্দ্দা, গুল, সিগারেট, বিড়ি প্রভৃতি। ডায়াবেটিসঃ দূর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ যেমন- ক্যান্সারের কেমোথেরাপির জন্য ব্যবহৃত ঔষধ বা কোনো রোগ। যেমন- এইচ-আই-ভি/এইডস এর কারণে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া) ধূমপানঃ জেরোস্টোমিয়া (নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ ব্যবহার, মাথায় বা ঘাড়ে আঘাত পেলে, রেডিয়েশন থেরাপির পরে বা শোগ্রেন্স সিন্ড্রোমের কারণে মুখ গহ্বর শুষ্ক হয়ে যাওয়া) অস্বাভাবিক খাদ্যাভাসের কারণে দাঁতের ব্যথা মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে। কিশোর-কিশোরী ও বয়স্কদের এই সমস্যা বেশি হয়। কিভাবে দাঁত ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়? দুইবেলা সঠিক নিয

ঘুমের মধ্যে পায়ে টান লাগার কারন ও প্রতিকার

ছবি
ঘুমের মধ্যে পায়ে টান ধরে? মুক্তির ৩ সহজ কৌশল: . দিব্যি গভীর ঘুমে আপনি মগ্ন। আচমকাই পায়ে উরুতে কিংবা হাঁটুর নিচে মাংসপেশিতে হ্যাঁচকা টান ধরল। সঙ্গে প্রবল ব্যথা। পা ভাঁজ করলে, না কী টানটান করলে এই আকস্মিক ক্র্যাম্পের বেদনা থেকে মুক্তি মিলবে, কিছুই বুঝতে পারছেন না। শুধু যন্ত্রণায় ছটফট করছেন। আস্তে আস্তে কিছু ক্ষণ পরে ব্যথাটা চলে গেল ঠিকই, কিন্তু তার পরও রয়ে গেল হালকা একটা ব্যথা। আর যতক্ষণ টান ধরে ছিল, ততক্ষণ তো কার্যত ডাক ছেড়ে কাঁদার মতো অবস্থা হয়েছিল। পায়ে এমন হ্যাঁচকা টান কমবেশি সকলেরই ঘুমের মধ্যে হয়। কিন্তু জানেন কী, অতি সহজ ঘরোয়া কৌশলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে পারে। কৌশলটি সম্পর্কে জানার আগে জানা প্রয়োজন, কী কী কারণে পায়ে এ ভাবে টান ধরে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রধানত তিনটি কারণে ঘুমের মধ্যে পায়ে ক্র্যাম্পের সমস্যা হয়। প্রথম কারণটি হলো ডিহাইড্রেশন, অর্থাৎ শরীরে জলের অভাব। দ্বিতীয় কারণ, পটাসিয়ামের অভাব। এবং তৃতীয়টি ম্যাগনেসিয়ামের অভাব। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, অতি সহজে ঘরোয়া টোটকায় এই ত্রিবিধ অভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। আসুন, জেনে নেওয়া যাক কৌশলগুলি। ১) পানির অভাব থেকে মুক্তির স

কারা অধিদপ্তরে ফার্মাসিস্ট পদে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

ছবি
। শুক্রবার বিকেল ৩ টায় একযোগে নবকুমার ইনস্টিটিউশন ও ডা. শহীদুল্লাহ কলেজ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট বুয়েট ক্যাম্পাসে ৩রা অক্টোবর প্রকাশিত কারা অধিদপ্তরে ৩৬ জন ফার্মাসিস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির লিখিত পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মোট ৩৫২৭ জন ফার্মাসিস্টকে লিখিত পরিক্ষার জন্য বাছাই করেন কারা কর্তৃপক্ষ। ১ ঘন্টার লিখিত পরিক্ষায় (বাংলা ১৫, ইংরেজি ১৫, অংক ১০, সাধারণ জ্ঞান ৫ ও ফার্মাকোলজি ২৫) মোট ৭০ নম্বারের পরিক্ষা হয়। জানা গেছে এতে ফার্মেসী কাউন্সিল হইতে পাশ ও রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত ডিপ্লোমা ও বি-ফার্ম এবং কারিগরি বোর্ড থেকে ফার্মেসী টেকনোলজি পাশ ডিপ্লোমা ধারী পরিক্ষায় অংশ গ্রহন করেন। ফার্মাসিস্টরা দাবি করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সদ্য প্রকাশিত নিয়োগ বিধীতে ফার্মাসিস্ট নিয়োগে ফার্মাসিস্ট কাউন্সিল হইতে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতা মূলক করা হয়েছে তবুও কারা অধিদপ্তর কারিগরি বোর্ড হইতে পাশ করা ভূয়া ও অবৈধ ফার্মেসী টেকনোলজিদেরগ ফার্মাসিস্ট পোষ্টে পরিক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেওয়ায় ফার্মাসিস্টরা তিব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে এবং সেইসাথে কয়েকজন ফার্মাসিস্ট পরিক্ষা বর্জন করে বলে জানা গেছে।

চিকিৎসাক্ষেত্রে ফার্মাসিস্টদের অবদান চিত্র

ছবি
চিকিৎসা সেবা/স্বাস্থ্য সেবা খাতে ফার্মাসিস্টদের অবস্থান আজ কোথায়?? ফার্মাসিস্টগণ স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার অবিচ্ছেদ্য অংশ (integral part of health care facilities)। ডায়াগ্রামের (২য় চিত্র দেখুন) দিকে তাকালে আমরা দেখি যে, স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থায় ফার্মাসিস্টগণ অবিচ্ছেদ্য অংশ; কিন্তু আমাদের দেশে বাস্তব অবস্থা পুরোপুরি তা ভিন্ন। স্বাস্থ্যসেবা টিম ডাক্তার, ফার্মাসিস্ট, নার্স ও চিকিৎসা প্রযুক্তিবিদ এই ৪ শ্রেণীর স্বাস্থ্য পেশাজীবী নিয়ে গঠিত হয়। কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশে ফার্মাসিস্টদের অবস্থান আজ কোথায়?